Safely Milk (দুধ জীবাণুমুক্ত করণ)

দুধকে সুষম খাদ্য বলে। দুধ একটি আদর্শ খাদ্য ।সব রকমের পুষ্টি উপাদান দুধের মধ্যে আছে। তবে দূষিত দুধের মাধ্যমে গবাদি পশু থেকে মানুষের মধ্যে কয়েকটি রোগসরাতে পারে ।গবাদি পশুর ময়লা দ্বারা সেটা দূষিত হতে পারে। যে দুধ দোহণ করে তার হাতের ময়লা বা কাশি থেকে দুধ দূষিত হতে পারে এবং এভাবে তা রোগ ছড়ায়। সারাদিনের জন্য দুধ রাখতে হলে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা অন্তর জাল দিতে হবে। পরের দিনের জন্য রাখতে হলে, ভালভাবে ফুটিয়ে, ঈদুল ও বিড়ালের নাগালের বাইরে ঠান্ডা জায়গায় রাখুন। খাওয়ার আগে পরের দিন সকালে আবার ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। দুধ দোহণ বা কেনার পরে জাল না দিয়ে বেশিক্ষণ রেখে দিলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া রৌদ্রে রেখে দিলে ভিটামিন ও খনিজ লবণ নষ্ট হয়ে যায়।


দুধ যে সকল রোগ ছাড়া সেগুলো পরিহার করতে :


শুধু সুস্থ সবল গবাদি পশুর দুধ পান করুন।


গ্রহণের পূর্বে পশুর ওলান ও বাট ধূয়ে  পরিষ্কার করে নিন।


দহনকারী দুই হাত ও সাবান ওসাই দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।


পান করার পূর্বে দুধ জাল দিয়ে নিন কমপক্ষে 2ঘনটা 


পরিষ্কারপাত্রে দুধ রাখুন যে পাত্রে পানি ফুটিয়ে নেয়া হয়েছে অথবা যে পাত্র গরম পানি দিয়ে ধুয়ে মুছে নেয়া হয়েছে।


গরু ,ছাগল ও মহিষের দুধ ছাড়া যে কোন কোম্পানির গুঁড়া দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। গুড়া দুধ জীবাণুমুক্ত নয়।


Next Post Previous Post
1 Comments
  • Natural resources
    Natural resources 29 March 2024 at 22:01

    Pure Milk is always best.

Add Comment
comment url