এন্টিবায়োটিকের অকার্যকরতা(Antibiotic Resistance)

 বর্তমানে মানুষ ইচ্ছে মত ওষুধ খাচ্ছে। যখন যে ঔষুধ খেতে ইচ্ছে হয় সে ঔষুধ খাচ্ছে। অনেকে নিজের সখে খাচ্ছে। আবার অনেকে অন্যের দেখা দেখি খাচ্ছে।


 বিশেষ করে তারা এন্টিবায়োটিক খাচ্ছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই। এন্টিবায়োটিক  খেতে হলে প্রথমে  প্রথম জেনারেশন এর ঔষুধ খেতে হবে। কাজ না হলে দ্বিতীয় জেনারেশনের ঔষুধ খেতে হবে। তারপর রোগী সুস্থ না হলে ধীরে ধীরে অন্যান্য জেনারেশনের ঔষধ খেতে হবে। কোনও ভাবেই নিজের ইচ্ছে মত এন্টিবায়োটিকের জেনারেশন পরিবর্তন করা যাবে না। নিজের ইচ্ছে মত এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করলে  সেই এন্টিবায়োটিক এর কার্যকরতা নষ্ট হয়। বিশেষ করে তাদের আর কোন এন্টিবায়োটিক এ কাজ হয় না।



বর্তমানে আমাদের দেশের ২০ বছরের নিচে ছেলেমেয়ের া এন্টিবায়োটিকের অকার্যকরতা সমস্যায় ভুগছে। এ সমস্যার জন্য এ সমস্ত ছেলেমেয়েরা দায়ী নয়। এজন্য দায়ী তাদের পিতা-মাতা এবং কিছু অজ্ঞ চিকিৎসকেরা।

এমনকি এন্টিবায়োটিক এর  অকার্যকরতা হতে থাকলে মানুষ মারা যেতে পারে।


বিশেষ করে মানুষের ঠান্ডা হলে তারা মনে করে এন্টিবায়োটিক না খেলে  সেরে যাবে না। এতে তারা একের পর এক ঔষুধ খায়। কিন্তু তাদের ঠান্ডা সারে না। এজন্য তাদের অবশ্যই টিবি পরীক্ষা করতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষুধ খেতে হবে।





Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url